Dhaka ০৭:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫, ২১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সীতাকুণ্ডের ফৌজদারহাটে ফুর্ট ওভারব্রীজ নির্মান এখন সময়ের দাবী

জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শিক্ষার্থীদের রাস্তা পারাপার।

সীতাকুণ্ডের সলিমপুরের ফৌজদারহাটে ফুর্ট ওভারব্রীজ নির্মান এখন সময়ের দাবী হয়ে দাঁড়িয়েছে । ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ব্যস্ত সড়কে প্রতিদিন হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করে। স্কুলের প্রধান গেট কিংবা দ্বিতীয় গেটের সামনে কোনো পদচারী-সেতু বা স্পিড ব্রেকার না থাকায় বাস, লেগুনা, মোটরসাইকেল ও রিকশাচালকেরা মূল ফটকের সামনে বেপরোয়া হয়ে যান। আর এই ব্যস্ততম সড়কে প্রতিনিয়ত রাস্তা পার হয় ৫টি স্কুলের শত শত শিক্ষার্থী এবং সাধারণ জনগণ ।

জানা যায়, ফৌজদারহাট সফিরিয়া দাখিল মাদরাসা ও হিফযখানা, ফৌজদারহাট খয়রাতি মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় , ফৌজদারহাট সরকারী প্রাথমিক স্কুল , ফৌজদারহাট কলেজিয়েট স্কুলসহ আশে পাশে অবস্থিত বেশ কয়েকটি কিন্ডান গার্টেনের শত শত শিক্ষার্থী মহাসড়কের ব্যস্ততম সড়ক পার হয়ে স্কুলে / মাদ্রাসায় আসা যাওয়া করেন । স্কুল / মাদ্রাসা ছূটির পর কর্তৃপক্ষ দায়িত্ব নিলেও আসার সময় রাস্তা পারাপারে ঝুঁকি থেকেই যায় । সব মিলে প্রায় ৩ হাজার ছাত্র-ছাত্রী সপ্তাহে ৬ দিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে ।

তাছাড়া সলিমপুরের ফৌজদারহাটেই অবস্থিত এই বৃহৎ বাজার। এই বাজারের বুক চিরে বেরিয়ে গেছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। যুক্ত আছে অসংখ্য ক্ষুদ্র সড়ক এবং পল্লী রাস্তা। যার কারণে ফৌজদারহাট বাজার এলাকায় সবসময় প্রচন্ড যানবাহনের চাপ থাকে। এছাড়া সীতাকুণ্ডের বড় বাজার গুলোর মধ্যে একটি এই “ফৌজদারহাট বাজার”। সেই কারণে এই বাজার এলাকায় লোক সমাগম হয় অনেক। সপ্তাহের প্রায় প্রতিদিনই হাট বসে এই বাজারে। হাটের দিন দুপুর ২টা থেকে রাত পর্যন্ত এখানে লোক সমাগম হয় চোখে পড়ার মত। নিত্য প্রয়োজনে প্রতিদিন সড়ক পারাপার হন হাজারো মানুষ। সড়ক বিভাজক, ট্রাফিক সিগন্যালসহ কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকায় ঝুঁকি নিয়েই সড়ক পারাপার হতে হয় পথচারীদের। স্কুল ছুটির আগে স্কুলের কর্মচারীরা সড়কের দুইপাশে গিয়ে গাড়ি থামালে তারপর সড়ক পার হয় শিক্ষার্থীরা। সম্প্রতি শিক্ষার্থীদের সড়ক পারাপারের এমন চিত্র দেখা যায় ফৌজদারহাট মহাসড়ক এলাকায়। এমন অবস্থায় প্রতিনিয়ত দুঃশ্চিন্তায় থাকে শিক্ষার্থীদের পরিবার।

দেশের অন্যতম ব্যস্ত এই মহাসড়কে একটি ফুটওভার ব্রিজের অভাবে প্রতিদিন সড়ক পারাপার হতে গিয়ে মৃত্যুর ঝুঁকিতে হাজারো মানুষ। ঝুঁকির তালিকায় আছে কোমলমতি শিক্ষার্থীও। একটি ফুট ওভার ব্রিজ থাকলে এই বাজারে আসা ব্যস্ততম সাধারন মানুষ, শিক্ষার্থী, চাকুরীজীবিসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ নিরাপদে রাস্তা পারাপার সহ যাতায়াত করতে পারবে বলে সবার বিশ্বাস করেন সর্বস্থরের মানুষ ।

স্থানীয়রা বলছেন, এর আগে সড়ক ও জনপথ বিভাগ সীতাকুণ্ডের বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করে দিলেও গুরুত্ব বিবেচনায় ফৌজদারহাট মহাসড়ক এলাকায় ওভারব্রিজ নির্মাণের কোনো উদ্যোগ নেননি ।

এলাকাবাাসী মনে করেন এখানে যদি একটি ফুট ওভার ব্রিজ নির্মান করা হয়। তাহলে খুদে শিক্ষার্থীরা যেমন নিরাপদে বাড়ী ফিরতে পারবে। তেমনি সাধারণের রাস্তা পারাপারে থাকবে না কোন ঝুুকি।

ফৌজদারহাট সফিরিয়া দাখিল মাদরাসা ও হিফযখানা ছাত্র হাফেজ তানিম বলেন, প্রতিদিন আমাদের ঝুঁকি নিয়ে সড়ক পার হতে হয়। অনেক সময় গাড়ির চাপ বেশি থাকলে ক্লাসে যেতে দেরি হয়। আমাদের মত শিক্ষার্থীদের সড়ক পারাপারের সুবিধার্থে দ্রুত একটি ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করা হোক।

ফৌজদারহাট বাজারের মুদি মুহাম্মদ ওসমান বলেন, দশ বছর ধরে দোকান করছি। এই দশ বছরে অনেক দুর্ঘটনা দেখেছি। শিশু, বৃদ্ধ থেকে শুরু করে বিভিন্ন বয়সের মানুষ আহত হয়েছে। অনেকে মারাও গেছেন। যদি ব্রিজ থাকতো তাহলে এমন অঘটন ঘটতো না।

সলিমপুরের ফৌজদারহাট আবদুল্লাহর ঘাটা এলাকার বাসিন্দা আবুল মনসুর জানান, এখানে উচ্চ বিদ্যালয়, প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা ও বেশ কয়েকটি কিন্ডারগার্টেনসহ শিল্পকারখানা রয়েছে। প্রতিদিন প্রায় কয়েক হাজার শিক্ষার্থীসহ নানা পেশাজীবী মানুষের যাতায়াত। অনেকটা অনিরাপদ পরিস্থিতিতে তারা ব্যস্ততম এ মহাসড়কটি পার হয়। অনেকেই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। এসকল মানুষের নিরাপত্তার স্বার্থে এখানে একটি ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ জরুরি হয়ে পড়েছে।

সলিমপুরের ফৌজদারহাট এলাকার বসবাসকারী মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান জানান , ব্যস্ততম এই বাজারে সেবা নিতে আসা শতশত মানুষ এবং আসে পাশের স্কুলগুলোতে আশা শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার জন্য ফুট ওভার ব্রিজ এখন সময়ের দাবি।

ফৌজদারহাট কলেজিয়েট স্কুলের সাবেক প্রধান শিক্ষক গোলাম খালেক খালেদ বলেন- এটা খুবই জন সমাগমপূর্ন বাজার এবং উপজেলার ব্যস্ততম এলাকা । তাছাড়া শতশত শিক্ষার্থীকে প্রতিনিয়ত এই মহাসড়ক পার হতে হয় । তাই ফৌজদারহাটস্থ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে একটি ফুট ওভার ব্রিজ বিশেষ প্রয়োজন।

বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সাইফুল হুদা মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর জানান, ফৌজদারহাট মহাসড়ক দিন দিন ব্যস্ত এবং বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। প্রতিদিন হাজারো পথচারী এবং শিক্ষার্থী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ব্যস্ত সড়ক পার হচ্ছেন। ফলে দুর্ঘটনার হারও আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ছে। যানজট, সড়কে বিশৃঙ্খলা এবং পথচারীদের অনিরাপত্তা এই তিনটি বিষয় নিত্যদিনের চিত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই সমস্যা সমাধানে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা এখন সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।

তিনি বলেন, ফৌজদারহাটে স্বল্প সময়ের মধ্যে একটি ফুট ওভার ব্রিজ নির্মাণ হলে এই এলাকার জন সাধারন এবং শিক্ষার্থী নিরাপদে রাস্তা পারাপার হতে পারবে।

খালেদ / পোস্টকার্ড ;

আপনার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এই পোস্ট শেয়ার করুন
লেখক তথ্য সম্পর্কে

সীতাকুণ্ডে আকাশমনি কাঠ জব্দ

সীতাকুণ্ডের ফৌজদারহাটে ফুর্ট ওভারব্রীজ নির্মান এখন সময়ের দাবী

আপডেটের সময় : ০৪:৫৬:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৫

সীতাকুণ্ডের সলিমপুরের ফৌজদারহাটে ফুর্ট ওভারব্রীজ নির্মান এখন সময়ের দাবী হয়ে দাঁড়িয়েছে । ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ব্যস্ত সড়কে প্রতিদিন হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করে। স্কুলের প্রধান গেট কিংবা দ্বিতীয় গেটের সামনে কোনো পদচারী-সেতু বা স্পিড ব্রেকার না থাকায় বাস, লেগুনা, মোটরসাইকেল ও রিকশাচালকেরা মূল ফটকের সামনে বেপরোয়া হয়ে যান। আর এই ব্যস্ততম সড়কে প্রতিনিয়ত রাস্তা পার হয় ৫টি স্কুলের শত শত শিক্ষার্থী এবং সাধারণ জনগণ ।

জানা যায়, ফৌজদারহাট সফিরিয়া দাখিল মাদরাসা ও হিফযখানা, ফৌজদারহাট খয়রাতি মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় , ফৌজদারহাট সরকারী প্রাথমিক স্কুল , ফৌজদারহাট কলেজিয়েট স্কুলসহ আশে পাশে অবস্থিত বেশ কয়েকটি কিন্ডান গার্টেনের শত শত শিক্ষার্থী মহাসড়কের ব্যস্ততম সড়ক পার হয়ে স্কুলে / মাদ্রাসায় আসা যাওয়া করেন । স্কুল / মাদ্রাসা ছূটির পর কর্তৃপক্ষ দায়িত্ব নিলেও আসার সময় রাস্তা পারাপারে ঝুঁকি থেকেই যায় । সব মিলে প্রায় ৩ হাজার ছাত্র-ছাত্রী সপ্তাহে ৬ দিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে ।

তাছাড়া সলিমপুরের ফৌজদারহাটেই অবস্থিত এই বৃহৎ বাজার। এই বাজারের বুক চিরে বেরিয়ে গেছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। যুক্ত আছে অসংখ্য ক্ষুদ্র সড়ক এবং পল্লী রাস্তা। যার কারণে ফৌজদারহাট বাজার এলাকায় সবসময় প্রচন্ড যানবাহনের চাপ থাকে। এছাড়া সীতাকুণ্ডের বড় বাজার গুলোর মধ্যে একটি এই “ফৌজদারহাট বাজার”। সেই কারণে এই বাজার এলাকায় লোক সমাগম হয় অনেক। সপ্তাহের প্রায় প্রতিদিনই হাট বসে এই বাজারে। হাটের দিন দুপুর ২টা থেকে রাত পর্যন্ত এখানে লোক সমাগম হয় চোখে পড়ার মত। নিত্য প্রয়োজনে প্রতিদিন সড়ক পারাপার হন হাজারো মানুষ। সড়ক বিভাজক, ট্রাফিক সিগন্যালসহ কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকায় ঝুঁকি নিয়েই সড়ক পারাপার হতে হয় পথচারীদের। স্কুল ছুটির আগে স্কুলের কর্মচারীরা সড়কের দুইপাশে গিয়ে গাড়ি থামালে তারপর সড়ক পার হয় শিক্ষার্থীরা। সম্প্রতি শিক্ষার্থীদের সড়ক পারাপারের এমন চিত্র দেখা যায় ফৌজদারহাট মহাসড়ক এলাকায়। এমন অবস্থায় প্রতিনিয়ত দুঃশ্চিন্তায় থাকে শিক্ষার্থীদের পরিবার।

দেশের অন্যতম ব্যস্ত এই মহাসড়কে একটি ফুটওভার ব্রিজের অভাবে প্রতিদিন সড়ক পারাপার হতে গিয়ে মৃত্যুর ঝুঁকিতে হাজারো মানুষ। ঝুঁকির তালিকায় আছে কোমলমতি শিক্ষার্থীও। একটি ফুট ওভার ব্রিজ থাকলে এই বাজারে আসা ব্যস্ততম সাধারন মানুষ, শিক্ষার্থী, চাকুরীজীবিসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ নিরাপদে রাস্তা পারাপার সহ যাতায়াত করতে পারবে বলে সবার বিশ্বাস করেন সর্বস্থরের মানুষ ।

স্থানীয়রা বলছেন, এর আগে সড়ক ও জনপথ বিভাগ সীতাকুণ্ডের বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করে দিলেও গুরুত্ব বিবেচনায় ফৌজদারহাট মহাসড়ক এলাকায় ওভারব্রিজ নির্মাণের কোনো উদ্যোগ নেননি ।

এলাকাবাাসী মনে করেন এখানে যদি একটি ফুট ওভার ব্রিজ নির্মান করা হয়। তাহলে খুদে শিক্ষার্থীরা যেমন নিরাপদে বাড়ী ফিরতে পারবে। তেমনি সাধারণের রাস্তা পারাপারে থাকবে না কোন ঝুুকি।

ফৌজদারহাট সফিরিয়া দাখিল মাদরাসা ও হিফযখানা ছাত্র হাফেজ তানিম বলেন, প্রতিদিন আমাদের ঝুঁকি নিয়ে সড়ক পার হতে হয়। অনেক সময় গাড়ির চাপ বেশি থাকলে ক্লাসে যেতে দেরি হয়। আমাদের মত শিক্ষার্থীদের সড়ক পারাপারের সুবিধার্থে দ্রুত একটি ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করা হোক।

ফৌজদারহাট বাজারের মুদি মুহাম্মদ ওসমান বলেন, দশ বছর ধরে দোকান করছি। এই দশ বছরে অনেক দুর্ঘটনা দেখেছি। শিশু, বৃদ্ধ থেকে শুরু করে বিভিন্ন বয়সের মানুষ আহত হয়েছে। অনেকে মারাও গেছেন। যদি ব্রিজ থাকতো তাহলে এমন অঘটন ঘটতো না।

সলিমপুরের ফৌজদারহাট আবদুল্লাহর ঘাটা এলাকার বাসিন্দা আবুল মনসুর জানান, এখানে উচ্চ বিদ্যালয়, প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা ও বেশ কয়েকটি কিন্ডারগার্টেনসহ শিল্পকারখানা রয়েছে। প্রতিদিন প্রায় কয়েক হাজার শিক্ষার্থীসহ নানা পেশাজীবী মানুষের যাতায়াত। অনেকটা অনিরাপদ পরিস্থিতিতে তারা ব্যস্ততম এ মহাসড়কটি পার হয়। অনেকেই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। এসকল মানুষের নিরাপত্তার স্বার্থে এখানে একটি ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ জরুরি হয়ে পড়েছে।

সলিমপুরের ফৌজদারহাট এলাকার বসবাসকারী মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান জানান , ব্যস্ততম এই বাজারে সেবা নিতে আসা শতশত মানুষ এবং আসে পাশের স্কুলগুলোতে আশা শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার জন্য ফুট ওভার ব্রিজ এখন সময়ের দাবি।

ফৌজদারহাট কলেজিয়েট স্কুলের সাবেক প্রধান শিক্ষক গোলাম খালেক খালেদ বলেন- এটা খুবই জন সমাগমপূর্ন বাজার এবং উপজেলার ব্যস্ততম এলাকা । তাছাড়া শতশত শিক্ষার্থীকে প্রতিনিয়ত এই মহাসড়ক পার হতে হয় । তাই ফৌজদারহাটস্থ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে একটি ফুট ওভার ব্রিজ বিশেষ প্রয়োজন।

বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সাইফুল হুদা মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর জানান, ফৌজদারহাট মহাসড়ক দিন দিন ব্যস্ত এবং বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। প্রতিদিন হাজারো পথচারী এবং শিক্ষার্থী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ব্যস্ত সড়ক পার হচ্ছেন। ফলে দুর্ঘটনার হারও আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ছে। যানজট, সড়কে বিশৃঙ্খলা এবং পথচারীদের অনিরাপত্তা এই তিনটি বিষয় নিত্যদিনের চিত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই সমস্যা সমাধানে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা এখন সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।

তিনি বলেন, ফৌজদারহাটে স্বল্প সময়ের মধ্যে একটি ফুট ওভার ব্রিজ নির্মাণ হলে এই এলাকার জন সাধারন এবং শিক্ষার্থী নিরাপদে রাস্তা পারাপার হতে পারবে।

খালেদ / পোস্টকার্ড ;

আপনার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এই পোস্ট শেয়ার করুন