Dhaka ১১:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গ্রাহকের হ্যাপিনেস আমাদের সন্তুষ্টি – জিয়াউল হক খান

  • জিয়াউল হক খান
  • আপডেটের সময় : ০৪:১৯:০৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • ৬২ টাইম ভিউ

গ্রাহকের হ্যাপিনেস আমাদের সন্তুষ্টি

চট্টগ্রামে কনডোমিনিয়াম ফ্ল্যাট প্রকল্পের সূচনাকারী সিপিডিএল। ২০০৪ সালের ১৩ ডিসেম্বর সিপিডিএল যাত্রা শুরুর পর রিয়েল এস্টেট শিল্পে নতুন নতুন আইডিয়া যুক্ত করে এই শিল্পকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। প্রতিষ্ঠানটি শুধু একটি ফ্ল্যাটই নয়, এলাকাভিত্তিক উন্নয়নের মাধ্যমে ‘হ্যাপি কমিউনিটি’ কনসেপ্ট নিয়ে মেহেদীবাগে ‘ক্রিমসন ক্লোভার’, পাথরঘাটায় ‘ডাউনটাউন’ এবং সর্বশেষ দেবপাহাড় এলাকায় ‘সুলতানা গার্ডেনিয়া’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় আগামীতে নগরীর লাভলেনে আসছে ‘ফারহান জেনিথ ২৪০’, জামালখানে ‘আয়েশা আইকন’, ওআরনিজাম রোডে ‘কল্পতরু’ ও ঢাকায় ‘রুবিকন সিটি’ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছি।

সিপিডিএল একটি পরিবার। এখানে আমরা যারা কাজ করি, তারা কেউ নিজেদের চাকরিজীবী মনে করি না। আমরা মনে করি, আমরা একটি পরিবারের সদস্য। আমাদের এই ধারণা আমরা পৌঁছে দিচ্ছি ক্রেতাদের মধ্যে। যেসব সম্মানিত সদস্য আমাদের কাছ থেকে ফ্ল্যাট নেন, তাদের সবার জন্য আমরা একটি অ্যাপস চালু করেছি। এই অ্যাপসের মাধ্যমে নিজেদের ফ্ল্যাটে কোনো সমস্যা বা কোনো প্রয়োজন বা কোনো পরামর্শ সহজেই জানাতে পারেন। এসব সমস্যা সমাধানের জন্য আমাদের একটি ‘হ্যাপিনেস’ টিম রয়েছে। এই টিম স্পটে গিয়ে তৎক্ষণাৎ সমাধান করেন কিংবা সময় সাপেক্ষ হলে গ্রাহককে জানিয়ে দেন। আবার এই কাজটি ঠিকমতো হচ্ছে কি না তা ব্যবস্থাপনা পর্যায়েও সহজেই মনিটরিং করা হয়ে থাকে। এতে আমাদের গ্রাহকরা হ্যাপি থাকেন।

হ্যাপিনেসের আরেকটি পর্যায় আমরা মেনে চলার চেষ্টা করি, তা হলো কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট। জামালখান সড়কে আমরা নান্দনিক জামালখান করেছি, দেবপাহাড় এলাকায় প্রবেশগেট থেকে শুরু করে পুরো এলাকাটি ডেভেলপমেন্ট করেছি আমরা। এতে সমগ্র আবাসিক এলাকার পরিবেশ বদলে গেছে। আর আমাদের সবগুলো প্রকল্পে আমরা চেষ্টা করি শিশু, কিশোর, তরুণ ও বৃদ্ধÑ সব বয়সীর লাইফস্টাইল উপযোগী প্ল্যান করতে এবং তাদের সুযোগ-সুবিধাগুলো যুক্ত করতে। আর এখানেই আমাদের নতুনত্ব।

আমরা চট্টগ্রাম শহরে যখন রিয়েল এস্টেট কার্যক্রম শুরু করি, তখন এই শিল্পে সঠিক সময়ে প্রকল্প হস্তান্তর ও কোয়ালিটি নিয়ে প্রশ্ন ছিল। আমরা উভয় কাজ খুব দক্ষতার সঙ্গে করে গ্রাহকের আস্থায় এসেছি এবং গত ২০ বছরের জার্নিতে সেই আস্থার প্রতিদান পাচ্ছি। চট্টগ্রামে আমাদের যে আস্থা জন্মেছে, সেই আস্থাকে পুঁজি করে রাজধানী ঢাকায় আরও বড় পরিসরে প্রকল্প নিয়েছি। শুধু ফ্ল্যাট প্রকল্প নিয়েই আমরা ক্ষান্ত হইনি, চট্টগ্রাম শহরের উপকণ্ঠে আনোয়ারা গ্রোথ সেন্টারকে কার্যকর করতে একটি স্যাটেলাইট সিটিও বাস্তবায়ন করছি।

জিয়াউল হক খান ।
চিফ বিজনেস অফিসার, সিপিডিএল ।

আপনার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এই পোস্ট শেয়ার করুন
লেখক তথ্য সম্পর্কে

জনপ্রিয় পোস্ট

আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ইশরাককে শপথ পড়ানো যাবে না: রিটকারীর আইনজীবী

গ্রাহকের হ্যাপিনেস আমাদের সন্তুষ্টি – জিয়াউল হক খান

আপডেটের সময় : ০৪:১৯:০৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

চট্টগ্রামে কনডোমিনিয়াম ফ্ল্যাট প্রকল্পের সূচনাকারী সিপিডিএল। ২০০৪ সালের ১৩ ডিসেম্বর সিপিডিএল যাত্রা শুরুর পর রিয়েল এস্টেট শিল্পে নতুন নতুন আইডিয়া যুক্ত করে এই শিল্পকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। প্রতিষ্ঠানটি শুধু একটি ফ্ল্যাটই নয়, এলাকাভিত্তিক উন্নয়নের মাধ্যমে ‘হ্যাপি কমিউনিটি’ কনসেপ্ট নিয়ে মেহেদীবাগে ‘ক্রিমসন ক্লোভার’, পাথরঘাটায় ‘ডাউনটাউন’ এবং সর্বশেষ দেবপাহাড় এলাকায় ‘সুলতানা গার্ডেনিয়া’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় আগামীতে নগরীর লাভলেনে আসছে ‘ফারহান জেনিথ ২৪০’, জামালখানে ‘আয়েশা আইকন’, ওআরনিজাম রোডে ‘কল্পতরু’ ও ঢাকায় ‘রুবিকন সিটি’ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছি।

সিপিডিএল একটি পরিবার। এখানে আমরা যারা কাজ করি, তারা কেউ নিজেদের চাকরিজীবী মনে করি না। আমরা মনে করি, আমরা একটি পরিবারের সদস্য। আমাদের এই ধারণা আমরা পৌঁছে দিচ্ছি ক্রেতাদের মধ্যে। যেসব সম্মানিত সদস্য আমাদের কাছ থেকে ফ্ল্যাট নেন, তাদের সবার জন্য আমরা একটি অ্যাপস চালু করেছি। এই অ্যাপসের মাধ্যমে নিজেদের ফ্ল্যাটে কোনো সমস্যা বা কোনো প্রয়োজন বা কোনো পরামর্শ সহজেই জানাতে পারেন। এসব সমস্যা সমাধানের জন্য আমাদের একটি ‘হ্যাপিনেস’ টিম রয়েছে। এই টিম স্পটে গিয়ে তৎক্ষণাৎ সমাধান করেন কিংবা সময় সাপেক্ষ হলে গ্রাহককে জানিয়ে দেন। আবার এই কাজটি ঠিকমতো হচ্ছে কি না তা ব্যবস্থাপনা পর্যায়েও সহজেই মনিটরিং করা হয়ে থাকে। এতে আমাদের গ্রাহকরা হ্যাপি থাকেন।

হ্যাপিনেসের আরেকটি পর্যায় আমরা মেনে চলার চেষ্টা করি, তা হলো কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট। জামালখান সড়কে আমরা নান্দনিক জামালখান করেছি, দেবপাহাড় এলাকায় প্রবেশগেট থেকে শুরু করে পুরো এলাকাটি ডেভেলপমেন্ট করেছি আমরা। এতে সমগ্র আবাসিক এলাকার পরিবেশ বদলে গেছে। আর আমাদের সবগুলো প্রকল্পে আমরা চেষ্টা করি শিশু, কিশোর, তরুণ ও বৃদ্ধÑ সব বয়সীর লাইফস্টাইল উপযোগী প্ল্যান করতে এবং তাদের সুযোগ-সুবিধাগুলো যুক্ত করতে। আর এখানেই আমাদের নতুনত্ব।

আমরা চট্টগ্রাম শহরে যখন রিয়েল এস্টেট কার্যক্রম শুরু করি, তখন এই শিল্পে সঠিক সময়ে প্রকল্প হস্তান্তর ও কোয়ালিটি নিয়ে প্রশ্ন ছিল। আমরা উভয় কাজ খুব দক্ষতার সঙ্গে করে গ্রাহকের আস্থায় এসেছি এবং গত ২০ বছরের জার্নিতে সেই আস্থার প্রতিদান পাচ্ছি। চট্টগ্রামে আমাদের যে আস্থা জন্মেছে, সেই আস্থাকে পুঁজি করে রাজধানী ঢাকায় আরও বড় পরিসরে প্রকল্প নিয়েছি। শুধু ফ্ল্যাট প্রকল্প নিয়েই আমরা ক্ষান্ত হইনি, চট্টগ্রাম শহরের উপকণ্ঠে আনোয়ারা গ্রোথ সেন্টারকে কার্যকর করতে একটি স্যাটেলাইট সিটিও বাস্তবায়ন করছি।

জিয়াউল হক খান ।
চিফ বিজনেস অফিসার, সিপিডিএল ।

আপনার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এই পোস্ট শেয়ার করুন