Dhaka ১০:৫৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা ছয় গুণ বাড়ানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে : প্রেস সচিব

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা ছয় গুণ বাড়ানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে : প্রেস সচিব

চট্টগ্রাম বন্দরকে সরকার গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, সরকার এই বিষয়টা গুরুত্ব দিয়েই দেখছে। চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা ছয় গুণ বাড়ানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এতে বছরে ৭ দশমিক ৮৬ মিলিয়ন কনটেইনার সামাল দেওয়া সম্ভব হবে।

শুক্রবার (২ মে) বিকেলে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

শফিকুল বলেন. বন্দরের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক মানের কোম্পানিকে যুক্ত করার পরিকল্পনা আছে। এটা সফল হলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য জগতে পরিষ্কার বার্তা যাবে। বাংলাদেশ এখন প্রস্তুত, বিনিয়োগের জন্য খোলা।

বিদেশি বিনিয়োগের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখানে যে পরিমাণ বিনিয়োগ, তা দেশি কোনো প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সম্ভব নয়। এছাড়া ইফিশিয়েন্সিও একটা বড় ব্যাপার।

তিনি বলেন, জেবেদ আলী পোর্টে যেখানে একটা কনটেইনার হ্যান্ডেল করতে এক মিনিট লাগে, সেখানে আমাদের চিটাগং পোর্টে ৫ মিনিট। ইফিশিয়েন্সি বাড়লে সবকিছু আল্টিমেট ঠিক হয়ে যাবে।’

প্রেস সচিব বলেন, ‘পুরনো বাণিজ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়ছে। চীন, ভিয়েতনাম, কোরিয়া, সিঙ্গাপুর সবাই রপ্তানি দিয়ে ধনী হয়েছে। অথচ দক্ষিণ এশিয়া পিছিয়ে। এখন নতুন সুযোগ এসেছে। বাংলাদেশ সেই সুযোগ নিতে পারবে কি না, এটাই বড় প্রশ্ন।’

ওই মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এবং চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম।

খালেদ / পোস্টকার্ড ;

আপনার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এই পোস্ট শেয়ার করুন
লেখক তথ্য সম্পর্কে

জনপ্রিয় পোস্ট

জাতীয় নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই হওয়া উচিত: সেনাপ্রধান

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা ছয় গুণ বাড়ানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে : প্রেস সচিব

আপডেটের সময় : ০৩:৩৫:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২ মে ২০২৫

চট্টগ্রাম বন্দরকে সরকার গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, সরকার এই বিষয়টা গুরুত্ব দিয়েই দেখছে। চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা ছয় গুণ বাড়ানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এতে বছরে ৭ দশমিক ৮৬ মিলিয়ন কনটেইনার সামাল দেওয়া সম্ভব হবে।

শুক্রবার (২ মে) বিকেলে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

শফিকুল বলেন. বন্দরের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক মানের কোম্পানিকে যুক্ত করার পরিকল্পনা আছে। এটা সফল হলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য জগতে পরিষ্কার বার্তা যাবে। বাংলাদেশ এখন প্রস্তুত, বিনিয়োগের জন্য খোলা।

বিদেশি বিনিয়োগের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখানে যে পরিমাণ বিনিয়োগ, তা দেশি কোনো প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সম্ভব নয়। এছাড়া ইফিশিয়েন্সিও একটা বড় ব্যাপার।

তিনি বলেন, জেবেদ আলী পোর্টে যেখানে একটা কনটেইনার হ্যান্ডেল করতে এক মিনিট লাগে, সেখানে আমাদের চিটাগং পোর্টে ৫ মিনিট। ইফিশিয়েন্সি বাড়লে সবকিছু আল্টিমেট ঠিক হয়ে যাবে।’

প্রেস সচিব বলেন, ‘পুরনো বাণিজ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়ছে। চীন, ভিয়েতনাম, কোরিয়া, সিঙ্গাপুর সবাই রপ্তানি দিয়ে ধনী হয়েছে। অথচ দক্ষিণ এশিয়া পিছিয়ে। এখন নতুন সুযোগ এসেছে। বাংলাদেশ সেই সুযোগ নিতে পারবে কি না, এটাই বড় প্রশ্ন।’

ওই মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এবং চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম।

খালেদ / পোস্টকার্ড ;

আপনার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এই পোস্ট শেয়ার করুন