Dhaka ০৯:২২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সীতাকুণ্ড গুলিয়াখালী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিবের বিদায় সংবর্ধনা

সীতাকুণ্ড গুলিয়াখালী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিবের বিদায় সংবর্ধনা

সীতাকুণ্ড উপজেলার মুরাদপুর ইউনিয়নের গুলিয়াখালী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের প্রাক্তন খতীব প্রভাষক মাওলানা মো. শামসুদ্দিনকে ৪০ বছর ইমামতি শেষে ফুলেল সংবর্ধনায় বিদায় দেয়া হয়েছে ।

সম্প্রতি মসজিদ কমিটির পক্ষ থেকে গ্রামবাসীর উদ্যোগে এ সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়।

মাওলানা মুহাম্মদ শামসুদ্দিন ১৯৮১ সালে গুলিয়াখালী জামে মসজিদের খতিব হিসেবে নিযুক্ত হন। এরপর থেকে সততা ও নিষ্ঠার সাথে ১৯৮১ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ৪০ বছর এই মসজিদের খতিব ছিলেন তিনি ।

বিদায়কালে স্থানীয়রা বলেন, মাওলানা মুহাম্মদ শামসুদ্দিন ছিলেন অমায়িক, মিষ্টভাষী, নিরহঙ্কার এবং সবার শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তিত্ব ছিলেন। সময়ানুবর্তিতা ও নিয়মানুবর্তিতা ছিল তার জীবনের অন্যতম শিক্ষণীয় দিক।

তিনি নীতিবান লোক, জীবনের প্রথম হতে শেষ পর্যন্ত অনেক ঘাত প্রতিঘাত সহ্য করেও তিনি নিজের অবস্থান থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হননি। কথা বার্তায় কিংবা কাজে কর্মে কখনো কোনো ফিৎনা ফ্যাসাদে লিপ্ত হননি। তিনি ছিলেন একজন সাদা সিদা ও সরল প্রকৃতির আলেম।

তিন বছর আগে হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়লে ও বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি অবসর নেন।-বিজ্ঞপ্তি

খালেদ / পোস্টকার্ড ;

আপনার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এই পোস্ট শেয়ার করুন
লেখক তথ্য সম্পর্কে

জনপ্রিয় পোস্ট

জাতীয় নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই হওয়া উচিত: সেনাপ্রধান

সীতাকুণ্ড গুলিয়াখালী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিবের বিদায় সংবর্ধনা

আপডেটের সময় : ০৮:৪৪:৪৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫

সীতাকুণ্ড উপজেলার মুরাদপুর ইউনিয়নের গুলিয়াখালী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের প্রাক্তন খতীব প্রভাষক মাওলানা মো. শামসুদ্দিনকে ৪০ বছর ইমামতি শেষে ফুলেল সংবর্ধনায় বিদায় দেয়া হয়েছে ।

সম্প্রতি মসজিদ কমিটির পক্ষ থেকে গ্রামবাসীর উদ্যোগে এ সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়।

মাওলানা মুহাম্মদ শামসুদ্দিন ১৯৮১ সালে গুলিয়াখালী জামে মসজিদের খতিব হিসেবে নিযুক্ত হন। এরপর থেকে সততা ও নিষ্ঠার সাথে ১৯৮১ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ৪০ বছর এই মসজিদের খতিব ছিলেন তিনি ।

বিদায়কালে স্থানীয়রা বলেন, মাওলানা মুহাম্মদ শামসুদ্দিন ছিলেন অমায়িক, মিষ্টভাষী, নিরহঙ্কার এবং সবার শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তিত্ব ছিলেন। সময়ানুবর্তিতা ও নিয়মানুবর্তিতা ছিল তার জীবনের অন্যতম শিক্ষণীয় দিক।

তিনি নীতিবান লোক, জীবনের প্রথম হতে শেষ পর্যন্ত অনেক ঘাত প্রতিঘাত সহ্য করেও তিনি নিজের অবস্থান থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হননি। কথা বার্তায় কিংবা কাজে কর্মে কখনো কোনো ফিৎনা ফ্যাসাদে লিপ্ত হননি। তিনি ছিলেন একজন সাদা সিদা ও সরল প্রকৃতির আলেম।

তিন বছর আগে হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়লে ও বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি অবসর নেন।-বিজ্ঞপ্তি

খালেদ / পোস্টকার্ড ;

আপনার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এই পোস্ট শেয়ার করুন