Dhaka ১১:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
‘গার্ডেনিয়া’র পর আসছে ‘জেনিথ’

সিপিডিএলের ‘হ্যাপি কমিউনিটি’ কনসেপ্টে হ্যাপি বসবাসকারীদের জন্য এক অনন্য আয়োজন

‘গার্ডেনিয়া’র পর আসছে ‘জেনিথ’, সিপিডিএলের ‘হ্যাপি কমিউনিটি’ কনসেপ্টে হ্যাপি বসবাসকারীদের জন্য অনন্য আয়োজন

ফ্ল্যাট শুধু একটি ঘর নয়, বসবাসের সব উপকরণের সংযুক্তি মানেই ফ্ল্যাট। রিয়েল এস্টেট শিল্পে এ ধারার সঙ্গে নগরবাসীকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া ডেভেলপার প্রতিষ্ঠানটির নাম সিপিডিএল। নগরীর মেহেদীবাগে সিপিডিএল ‘ক্রিমসন ক্লোভার’ নামের একটি কনডোমিনিয়াম প্রকল্পে প্রতিটি ফ্ল্যাটের সর্বনিম্ন আয়তন ছিল দুই হাজার বর্গফুটের ওপরে এবং সেটিতে নাগরিক সুযোগ-সুবিধা অনেকটা যুক্ত করায় অনেকের কাছে এখনো তা ঈর্ষণীয় প্রকল্প। আর এরই ধারাবাহিকতায় আরও বড় স্কেলে নগরের দেবপাহাড় এলাকায় পাহাড় ও সমতলের সংমিশ্রণে নির্মিত হয়েছে ‘সিপিডিএল সুলতানা গার্ডেনিয়া’ নামের প্রকল্পটি। চার টাওয়ারের সেই প্রকল্পে ১৫৫টি ফ্ল্যাট রয়েছে।

সুলতানা গার্ডেনিয়া প্রকল্পটি নির্মাণের আগেই প্রকল্পটি ঘুরে দেখা হয়েছিল সেই ২০১৯ সালে। তখন মাত্র নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল। পাহাড় ও সমতলের মিশ্রণে পাহাড় না কেটে ভবনটি কীভাবে নির্মিত হবে, তা নিয়ে সংশয় ছিল। কিন্তু গত শনিবার প্রকল্প এলাকাটি ঘুরে দেখা যায় অভূতপূর্ব একটি আবহ। পাহাড়ের ঢাল ও সমতলভূমি যেভাবে ছিল, সেভাবে উচ্চতা মেইনটেন করে চারটি টাওয়ার নির্মাণ করা হয়েছে। অর্থাৎ পাহাড়ের ঢালকে ঢাল হিসেবে রাখা হয়েছে, কেটে সমতল করা হয়নি।

সিপিডিএলের প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী ইফতেখার হোসেন একটি স্লোগান দিয়ে থাকেন, আমরা ফ্ল্যাটগুলোয় ‘হ্যাপি কমিউনিটি’র সুবিধা দিয়ে থাকি। আর ১৫৫টি ফ্ল্যাটের বাসিন্দাদের একটি প্রকল্পে কীভাবে ‘হ্যাপি কমিউনিটি’ দিচ্ছেন, তা জানতে সুলতানা গার্ডেনিয়ার চারটি টাওয়ারের একটির (ডোনবেলা) ছাদে গিয়ে দেখা যায় অগ্রণী ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল অফিসার সৈয়দ আহাম্মদ রোদ পোহাচ্ছেন। এ ভবনে বসবাস করে সুবিধা কী পাচ্ছেন, জানতে চাইলে তিনি দেশ রূপান্তরকে বলেন, ‘আমার ছেলে এখানে ফ্ল্যাট কিনেছে। এই ফ্ল্যাটের ছাদের ওপরটা দেখেন কীভাবে টাইলস দিয়ে তৈরি করা হয়েছে? আবার বাগানও করা হয়েছে। এই টাওয়ারের সঙ্গে আরেকটি টাওয়ারের ছাদ যুক্ত হওয়ায় দুটো ছাদ একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে হেঁটে যেতে কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ মিনিট সময় লাগবে। এই পথে আবার ছোট বাচ্চারা সাইকেলও চালাতে পারছে। ছাদ তো নয়, যেন খেলার মাঠ।

ছাদের প্রান্তে উন্মুক্ত মঞ্চের দিকে দেখিয়ে তিনি বলেন, এখানে চাইলে বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানও করা যায়। আর আমাদের বয়স্কদের জন্য ভবনের নিচে লাইব্রেরি ও টিভিরুম রয়েছে। সেখানে আমরা সময় যেমন কাটাতে পারি, তেমনি নামাজের জন্য নারী-পুরুষের পৃথক ব্যবস্থাও রয়েছে।

৭৭ বছর বয়সী সৈয়দ আহাম্মদের বক্তব্যের সত্যতা পেতে ভবনের নিচে এসে দেখা যায়, ছোট বাচ্চাদের জন্য রয়েছে কিডস জোন। তরুণদের জন্য রয়েছে জিম সেন্টার (নারী-পুরুষ পৃথক পৃথক), টেনিস কোর্ট, বিলিয়ার্ড বোর্ড, বারবিকিউ জোন, দাবা বোর্ডসহ আরও অনেক আয়োজন।

বিভিন্ন বয়সীর সুবিধার কথা বলতে গিয়ে সিপিডিএলের প্রকৌশলীরা জানান, চারটি টাওয়ারের জন্য সুযোগ-সুবিধার বর্ণনা দিয়ে বলেন, এখানে পুরো কমিউনিটির জন্য একটি কনফারেন্স রুম রয়েছে, যেখানে মিটিং করা যাবে। এ ছাড়া বসবাসকারীদের সার্ভিস নিশ্চিত করতে ম্যানেজার রুম রয়েছে একটি। আর ওয়ানওয়ে ট্রাফিক চলাচলে এক প্রান্ত দিয়ে গাড়ি প্রবেশ করে অন্য প্রান্ত দিয়ে বের হয়ে যাবে।

প্রাকৃতিক সুযোগ-সুবিধার সঙ্গে সিপিডিএলের পক্ষ থেকে অন্য সার্ভিসগুলো যুক্ত করার মাধ্যমেই হ্যাপি কমিউনিটি নিশ্চিত করা হচ্ছে। বর্তমানে এই সুলতানা গার্ডেনিয়ার আদলে আরেকটি বড় প্রকল্প নিচ্ছে সিপিডিএল। নগরীতে আবাসিক ভবন হিসেবে সর্বোচ্চ উচ্চতার ভবন নির্মাণ করছে লাভলেনে ‘সিপিডিএল ফারহান জেনিথ ২৪০’। তিনটি বেজমেন্টসহ ২০-তলার টাওয়ারে ৫৪টি ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হবে। এই প্রকল্পটি হবে হ্যাপি কমিউনিটির আরেকটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

হ্যাপি কমিউনিটির মূলমন্ত্র কী জানতে চাইলে সিপিডিএলের এক দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, আমরা পরিবেশগত টেকসই নিশ্চিত করি। প্রকৃতি রক্ষায় বাগান গড়ে তুলি। আমরা শিশু, কিশোর, যুবক, মধ্যবয়সী ও সিনিয়র নাগরিকদের জন্য পৃথক পৃথক লাইফস্টাইল অনুযায়ী ডিজাইন যুক্ত করি। ফলে নারী ও পুরুষ উভয়ে নিজেদের উপযোগী সুযোগ-সুবিধা পেয়ে যায়। বসবাসকারীদের মানসিক ও শারীরিক সুস্থতার জন্য জিমনেশিয়াম, হাঁটার পথ, স্পোর্টস, সুইমিং পুল, বিনোদন সুবিধা, পাঠাগার ও যোগব্যায়ামের মতো সুযোগ-সুবিধা যুক্ত করেছি। এ ছাড়া কমিউনিটি বন্ধন মজবুত করতে মাল্টিপারপাস হল, পার্টি প্যাভেলিয়ন এবং বিনোদন সুবিধা রয়েছে।

উল্লেখ্য, সিপিডিএল ২০০৪ সাল থেকে আবাসন শিল্পে কাজ শুরুর পর এ পর্যন্ত ৪২টি প্রকল্প সম্পন্ন করেছে এবং বর্তমানে চালু রয়েছে প্রায় ৪০টি প্রকল্প। চট্টগ্রামে আবাসন শিল্পে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে এই প্রতিষ্ঠানটি।

সিপিডিএল পরিবারের প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার ইফতেখার হোসেন বলেন, আমরা হ্যাপী কমিউনিটি কনসেপ্টের মাধ্যমে সকলের জন্য একটি সমৃদ্ধ জীবনধারা রচনা করতে চাই, গড়ে তুলতে চাই মানবিক প্রতিবেশ এবং আবাসনের প্রচলিত ধারণাকে বদলে দিয়ে প্রতিস্থাপিত করতে চাই উচ্চতর মাত্রায়।

খালেদ / পোস্টকার্ড ;

আপনার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এই পোস্ট শেয়ার করুন
লেখক তথ্য সম্পর্কে

জনপ্রিয় পোস্ট

আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ইশরাককে শপথ পড়ানো যাবে না: রিটকারীর আইনজীবী

‘গার্ডেনিয়া’র পর আসছে ‘জেনিথ’

সিপিডিএলের ‘হ্যাপি কমিউনিটি’ কনসেপ্টে হ্যাপি বসবাসকারীদের জন্য এক অনন্য আয়োজন

আপডেটের সময় : ০৪:০০:১২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ফ্ল্যাট শুধু একটি ঘর নয়, বসবাসের সব উপকরণের সংযুক্তি মানেই ফ্ল্যাট। রিয়েল এস্টেট শিল্পে এ ধারার সঙ্গে নগরবাসীকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া ডেভেলপার প্রতিষ্ঠানটির নাম সিপিডিএল। নগরীর মেহেদীবাগে সিপিডিএল ‘ক্রিমসন ক্লোভার’ নামের একটি কনডোমিনিয়াম প্রকল্পে প্রতিটি ফ্ল্যাটের সর্বনিম্ন আয়তন ছিল দুই হাজার বর্গফুটের ওপরে এবং সেটিতে নাগরিক সুযোগ-সুবিধা অনেকটা যুক্ত করায় অনেকের কাছে এখনো তা ঈর্ষণীয় প্রকল্প। আর এরই ধারাবাহিকতায় আরও বড় স্কেলে নগরের দেবপাহাড় এলাকায় পাহাড় ও সমতলের সংমিশ্রণে নির্মিত হয়েছে ‘সিপিডিএল সুলতানা গার্ডেনিয়া’ নামের প্রকল্পটি। চার টাওয়ারের সেই প্রকল্পে ১৫৫টি ফ্ল্যাট রয়েছে।

সুলতানা গার্ডেনিয়া প্রকল্পটি নির্মাণের আগেই প্রকল্পটি ঘুরে দেখা হয়েছিল সেই ২০১৯ সালে। তখন মাত্র নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল। পাহাড় ও সমতলের মিশ্রণে পাহাড় না কেটে ভবনটি কীভাবে নির্মিত হবে, তা নিয়ে সংশয় ছিল। কিন্তু গত শনিবার প্রকল্প এলাকাটি ঘুরে দেখা যায় অভূতপূর্ব একটি আবহ। পাহাড়ের ঢাল ও সমতলভূমি যেভাবে ছিল, সেভাবে উচ্চতা মেইনটেন করে চারটি টাওয়ার নির্মাণ করা হয়েছে। অর্থাৎ পাহাড়ের ঢালকে ঢাল হিসেবে রাখা হয়েছে, কেটে সমতল করা হয়নি।

সিপিডিএলের প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী ইফতেখার হোসেন একটি স্লোগান দিয়ে থাকেন, আমরা ফ্ল্যাটগুলোয় ‘হ্যাপি কমিউনিটি’র সুবিধা দিয়ে থাকি। আর ১৫৫টি ফ্ল্যাটের বাসিন্দাদের একটি প্রকল্পে কীভাবে ‘হ্যাপি কমিউনিটি’ দিচ্ছেন, তা জানতে সুলতানা গার্ডেনিয়ার চারটি টাওয়ারের একটির (ডোনবেলা) ছাদে গিয়ে দেখা যায় অগ্রণী ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল অফিসার সৈয়দ আহাম্মদ রোদ পোহাচ্ছেন। এ ভবনে বসবাস করে সুবিধা কী পাচ্ছেন, জানতে চাইলে তিনি দেশ রূপান্তরকে বলেন, ‘আমার ছেলে এখানে ফ্ল্যাট কিনেছে। এই ফ্ল্যাটের ছাদের ওপরটা দেখেন কীভাবে টাইলস দিয়ে তৈরি করা হয়েছে? আবার বাগানও করা হয়েছে। এই টাওয়ারের সঙ্গে আরেকটি টাওয়ারের ছাদ যুক্ত হওয়ায় দুটো ছাদ একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে হেঁটে যেতে কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ মিনিট সময় লাগবে। এই পথে আবার ছোট বাচ্চারা সাইকেলও চালাতে পারছে। ছাদ তো নয়, যেন খেলার মাঠ।

ছাদের প্রান্তে উন্মুক্ত মঞ্চের দিকে দেখিয়ে তিনি বলেন, এখানে চাইলে বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানও করা যায়। আর আমাদের বয়স্কদের জন্য ভবনের নিচে লাইব্রেরি ও টিভিরুম রয়েছে। সেখানে আমরা সময় যেমন কাটাতে পারি, তেমনি নামাজের জন্য নারী-পুরুষের পৃথক ব্যবস্থাও রয়েছে।

৭৭ বছর বয়সী সৈয়দ আহাম্মদের বক্তব্যের সত্যতা পেতে ভবনের নিচে এসে দেখা যায়, ছোট বাচ্চাদের জন্য রয়েছে কিডস জোন। তরুণদের জন্য রয়েছে জিম সেন্টার (নারী-পুরুষ পৃথক পৃথক), টেনিস কোর্ট, বিলিয়ার্ড বোর্ড, বারবিকিউ জোন, দাবা বোর্ডসহ আরও অনেক আয়োজন।

বিভিন্ন বয়সীর সুবিধার কথা বলতে গিয়ে সিপিডিএলের প্রকৌশলীরা জানান, চারটি টাওয়ারের জন্য সুযোগ-সুবিধার বর্ণনা দিয়ে বলেন, এখানে পুরো কমিউনিটির জন্য একটি কনফারেন্স রুম রয়েছে, যেখানে মিটিং করা যাবে। এ ছাড়া বসবাসকারীদের সার্ভিস নিশ্চিত করতে ম্যানেজার রুম রয়েছে একটি। আর ওয়ানওয়ে ট্রাফিক চলাচলে এক প্রান্ত দিয়ে গাড়ি প্রবেশ করে অন্য প্রান্ত দিয়ে বের হয়ে যাবে।

প্রাকৃতিক সুযোগ-সুবিধার সঙ্গে সিপিডিএলের পক্ষ থেকে অন্য সার্ভিসগুলো যুক্ত করার মাধ্যমেই হ্যাপি কমিউনিটি নিশ্চিত করা হচ্ছে। বর্তমানে এই সুলতানা গার্ডেনিয়ার আদলে আরেকটি বড় প্রকল্প নিচ্ছে সিপিডিএল। নগরীতে আবাসিক ভবন হিসেবে সর্বোচ্চ উচ্চতার ভবন নির্মাণ করছে লাভলেনে ‘সিপিডিএল ফারহান জেনিথ ২৪০’। তিনটি বেজমেন্টসহ ২০-তলার টাওয়ারে ৫৪টি ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হবে। এই প্রকল্পটি হবে হ্যাপি কমিউনিটির আরেকটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

হ্যাপি কমিউনিটির মূলমন্ত্র কী জানতে চাইলে সিপিডিএলের এক দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, আমরা পরিবেশগত টেকসই নিশ্চিত করি। প্রকৃতি রক্ষায় বাগান গড়ে তুলি। আমরা শিশু, কিশোর, যুবক, মধ্যবয়সী ও সিনিয়র নাগরিকদের জন্য পৃথক পৃথক লাইফস্টাইল অনুযায়ী ডিজাইন যুক্ত করি। ফলে নারী ও পুরুষ উভয়ে নিজেদের উপযোগী সুযোগ-সুবিধা পেয়ে যায়। বসবাসকারীদের মানসিক ও শারীরিক সুস্থতার জন্য জিমনেশিয়াম, হাঁটার পথ, স্পোর্টস, সুইমিং পুল, বিনোদন সুবিধা, পাঠাগার ও যোগব্যায়ামের মতো সুযোগ-সুবিধা যুক্ত করেছি। এ ছাড়া কমিউনিটি বন্ধন মজবুত করতে মাল্টিপারপাস হল, পার্টি প্যাভেলিয়ন এবং বিনোদন সুবিধা রয়েছে।

উল্লেখ্য, সিপিডিএল ২০০৪ সাল থেকে আবাসন শিল্পে কাজ শুরুর পর এ পর্যন্ত ৪২টি প্রকল্প সম্পন্ন করেছে এবং বর্তমানে চালু রয়েছে প্রায় ৪০টি প্রকল্প। চট্টগ্রামে আবাসন শিল্পে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে এই প্রতিষ্ঠানটি।

সিপিডিএল পরিবারের প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার ইফতেখার হোসেন বলেন, আমরা হ্যাপী কমিউনিটি কনসেপ্টের মাধ্যমে সকলের জন্য একটি সমৃদ্ধ জীবনধারা রচনা করতে চাই, গড়ে তুলতে চাই মানবিক প্রতিবেশ এবং আবাসনের প্রচলিত ধারণাকে বদলে দিয়ে প্রতিস্থাপিত করতে চাই উচ্চতর মাত্রায়।

খালেদ / পোস্টকার্ড ;

আপনার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এই পোস্ট শেয়ার করুন