Dhaka ১২:৩৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ২৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সীতাকুণ্ড কুমিরা-গুপ্তছড়া ঘাট সমস্যা সমাধানে আসলাম চৌধুরীর উদ্যোগ

বিএনপির সাবেক যুগ্ম মহাসচিব এবং বর্তমানে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা লায়ন অধ্যাপক মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরী কুমিরা-গুপ্তছড়া ঘাটের সমস্যা সমাধানে সক্রিয় ভূমিকা নিতে এগিয়ে এসেছেন ।

সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘাটের সমস্যাগুলো নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হয়েছে, যা নিয়ে তিনি সরাসরি বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “চট্টগ্রামের অন্যতম যাতায়াতের মাধ্যম সীতাকুণ্ডের কুমিরা-গুপ্তছড়া ঘাটের নানা সমস্যা নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় আমার নাম জড়িয়ে অনেকেই লেখালেখি করেছেন। কিন্তু আমি দৃঢ়তার সঙ্গে বলতে চাই, জলদস্যুরা তৈরি হয়, এমন কোনো কর্মক্ষেত্র অতীতে আমি বা আমার পরিবারের দ্বারা সংগঠিত হয়নি এবং ভবিষ্যতেও হবে না।”

তিনি আরও উল্লেখ করেন, “বর্তমানে ঘাটের সমস্যা নিরসনে কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তবে, ভবিষ্যতে ঘাটগুলোকে নিস্কণ্টক রাখতে এবং জনকল্যাণে ঘাটের পরিবহনের ব্যবস্থা কষ্টিহীন করতে আগামী শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) থেকে আমাদের অবস্থান ও যথাযথ ব্যবস্থা বিস্তৃতভাবে তুলে ধরব ইনশাল্লাহ।”

আসলাম চৌধুরীর বক্তব্যে সীতাকুণ্ডের ভবিষ্যৎ উন্নয়ন পরিকল্পনা ও এলাকার কল্যাণে তার পরিবারের ঐতিহ্যবাহী ভূমিকা স্পষ্ট হয়। তিনি আরও বলেন, “আমি আপনাদের আশ্বস্ত করতে চাই যে, সীতাকুণ্ড ও কুমিরা ঘাটসংক্রান্ত বিভিন্ন স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে সন্দ্বীপবাসীর কল্যাণের জন্য আমি এবং আমার পরিবারের সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে সর্বদা প্রস্তুত। জনগণের জন্য সর্বোচ্চ কল্যাণ সাধনই আমাদের কর্ম পরিকল্পনার একমাত্র লক্ষ্য।”

লায়ন অধ্যাপক আসলাম চৌধুরী শুধু একজন রাজনৈতিক নেতা নন, বরং সীতাকুণ্ডের জনগণের জন্য একজন নিবেদিতপ্রাণ অভিভাবক। তার দূরদর্শী নেতৃত্ব সীতাকুণ্ডের উন্নয়ন ও জনগণের জীবনমান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তার পরিবারও সীতাকুণ্ডের বিভিন্ন দুঃসময়ে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে প্রশংসিত হয়েছে।

সীতাকুণ্ডের ভবিষ্যৎ কান্ডারি হিসেবে তার প্রতি স্থানীয় জনগণের আস্থা ও ভালোবাসা রয়েছে। তার নেতৃত্বে সীতাকুণ্ডের উন্নয়ন ও সমস্যার সমাধানে একটি নতুন দিগন্তের সূচনা হতে পারে। স্থানীয়রা আশা করছেন, কুমিরা-গুপ্তছড়া ঘাটের সমস্যার সমাধানে তার উদ্যোগ সীতাকুণ্ডের উন্নয়নযাত্রায় একটি মাইলফলক স্থাপন করবে।

লায়ন অধ্যাপক আসলাম চৌধুরীর এই উদ্যোগ সীতাকুণ্ডবাসীর জন্য তার আন্তরিকতার প্রমাণ, যা তাকে ভবিষ্যতে এলাকার অন্যতম কান্ডারি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করবে। তাছাড়া তাঁর রাজনৈতিক নেতৃত্বের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা এবং এলাকার প্রতি তার ঐতিহ্যবাহী দায়বদ্ধতা সীতাকুণ্ডের মানুষের জন্য এক আলোকবর্তিকা হিসেবে কাজ করবে।

খালেদ / পোস্টকার্ড ;

আপনার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এই পোস্ট শেয়ার করুন
ট্যাগ:
লেখক তথ্য সম্পর্কে

জনপ্রিয় পোস্ট

গাড়ি চাপায় সীতাকুণ্ডে এক মসজিদ ইমাম নিহত

সীতাকুণ্ড কুমিরা-গুপ্তছড়া ঘাট সমস্যা সমাধানে আসলাম চৌধুরীর উদ্যোগ

আপডেটের সময় : ০৩:১৭:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫

বিএনপির সাবেক যুগ্ম মহাসচিব এবং বর্তমানে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা লায়ন অধ্যাপক মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরী কুমিরা-গুপ্তছড়া ঘাটের সমস্যা সমাধানে সক্রিয় ভূমিকা নিতে এগিয়ে এসেছেন ।

সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘাটের সমস্যাগুলো নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হয়েছে, যা নিয়ে তিনি সরাসরি বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “চট্টগ্রামের অন্যতম যাতায়াতের মাধ্যম সীতাকুণ্ডের কুমিরা-গুপ্তছড়া ঘাটের নানা সমস্যা নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় আমার নাম জড়িয়ে অনেকেই লেখালেখি করেছেন। কিন্তু আমি দৃঢ়তার সঙ্গে বলতে চাই, জলদস্যুরা তৈরি হয়, এমন কোনো কর্মক্ষেত্র অতীতে আমি বা আমার পরিবারের দ্বারা সংগঠিত হয়নি এবং ভবিষ্যতেও হবে না।”

তিনি আরও উল্লেখ করেন, “বর্তমানে ঘাটের সমস্যা নিরসনে কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তবে, ভবিষ্যতে ঘাটগুলোকে নিস্কণ্টক রাখতে এবং জনকল্যাণে ঘাটের পরিবহনের ব্যবস্থা কষ্টিহীন করতে আগামী শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) থেকে আমাদের অবস্থান ও যথাযথ ব্যবস্থা বিস্তৃতভাবে তুলে ধরব ইনশাল্লাহ।”

আসলাম চৌধুরীর বক্তব্যে সীতাকুণ্ডের ভবিষ্যৎ উন্নয়ন পরিকল্পনা ও এলাকার কল্যাণে তার পরিবারের ঐতিহ্যবাহী ভূমিকা স্পষ্ট হয়। তিনি আরও বলেন, “আমি আপনাদের আশ্বস্ত করতে চাই যে, সীতাকুণ্ড ও কুমিরা ঘাটসংক্রান্ত বিভিন্ন স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে সন্দ্বীপবাসীর কল্যাণের জন্য আমি এবং আমার পরিবারের সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে সর্বদা প্রস্তুত। জনগণের জন্য সর্বোচ্চ কল্যাণ সাধনই আমাদের কর্ম পরিকল্পনার একমাত্র লক্ষ্য।”

লায়ন অধ্যাপক আসলাম চৌধুরী শুধু একজন রাজনৈতিক নেতা নন, বরং সীতাকুণ্ডের জনগণের জন্য একজন নিবেদিতপ্রাণ অভিভাবক। তার দূরদর্শী নেতৃত্ব সীতাকুণ্ডের উন্নয়ন ও জনগণের জীবনমান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তার পরিবারও সীতাকুণ্ডের বিভিন্ন দুঃসময়ে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে প্রশংসিত হয়েছে।

সীতাকুণ্ডের ভবিষ্যৎ কান্ডারি হিসেবে তার প্রতি স্থানীয় জনগণের আস্থা ও ভালোবাসা রয়েছে। তার নেতৃত্বে সীতাকুণ্ডের উন্নয়ন ও সমস্যার সমাধানে একটি নতুন দিগন্তের সূচনা হতে পারে। স্থানীয়রা আশা করছেন, কুমিরা-গুপ্তছড়া ঘাটের সমস্যার সমাধানে তার উদ্যোগ সীতাকুণ্ডের উন্নয়নযাত্রায় একটি মাইলফলক স্থাপন করবে।

লায়ন অধ্যাপক আসলাম চৌধুরীর এই উদ্যোগ সীতাকুণ্ডবাসীর জন্য তার আন্তরিকতার প্রমাণ, যা তাকে ভবিষ্যতে এলাকার অন্যতম কান্ডারি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করবে। তাছাড়া তাঁর রাজনৈতিক নেতৃত্বের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা এবং এলাকার প্রতি তার ঐতিহ্যবাহী দায়বদ্ধতা সীতাকুণ্ডের মানুষের জন্য এক আলোকবর্তিকা হিসেবে কাজ করবে।

খালেদ / পোস্টকার্ড ;

আপনার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এই পোস্ট শেয়ার করুন