Dhaka ১১:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গল্পটা একজন প্রোগ্রামারের, একজন ভাইয়ের, একজন উদ্যোক্তার

লেখার সঙ্গে যে ছবিটা দেখতে পাচ্ছেন, সেটা লাবিব তাজওয়ার রহমানের ফেসবুক থেকে নেওয়া। ছবির সঙ্গে লাবিব ক্যাপশনে যা লিখেছেন, সেখানেই আদতে অল্পের মধ্যে তাঁর পুরো গল্পটা বলা আছে। ইংরেজিতে লেখা ক্যাপশনটির বাংলা করলে দাঁড়ায়—‘১০ বছর আগে কোড ডট অর্গ নিয়ে বিল গেটসের একটা ভিডিও থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে আমি কোডিং শুরু করেছিলাম। আর ঠিক ১০ বছর পর কোড ডট অর্গের ১০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানে আমাকে সম্মাননা জানানো হলো, আমারই কাজের জন্য, এমনকি বিল গেটসের উপস্থিতিতে! ছবিতে কোড ডট অর্গের সিইওর সঙ্গে আমি…’

এই ১০ বছরে কী কী ঘটল, যা লাবিবকে তাঁর স্বপ্নের এতটা কাছাকাছি নিয়ে গেল?

স্ট্যানফোর্ডের দিনগুলো

ঢাকার সেন্ট জোসেফ স্কুলে পড়ার সময় থেকেই মাথায় চেপেছিল কোডিংয়ের ঝোঁক। দশম শ্রেণিতে যখন পড়েন, দুজন বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টারে অনুষ্ঠিত কনরাড অ্যাওয়ার্ডে অংশ নিয়েছিলেন লাবিব। জায়গা করে নিয়েছিলেন সেরা ৬-এ। এ ছাড়া ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত ‘ফার্স্ট গ্লোবাল’ রোবোটিকস প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের দলনেতা ছিলেন তিনি। মাধ্যমিকে পড়ার সময়ই সার্ন বা ‘ইউরোপিয়ান অর্গানাইজেশন ফর নিউক্লিয়ার রিসার্চ’ নামের প্রখ্যাত বিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী হিসেবে ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ পান।

আপনার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এই পোস্ট শেয়ার করুন
ট্যাগ:
লেখক তথ্য সম্পর্কে

জনপ্রিয় পোস্ট

আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ইশরাককে শপথ পড়ানো যাবে না: রিটকারীর আইনজীবী

গল্পটা একজন প্রোগ্রামারের, একজন ভাইয়ের, একজন উদ্যোক্তার

আপডেটের সময় : ০৫:৫৭:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ জুন ২০২৪

লেখার সঙ্গে যে ছবিটা দেখতে পাচ্ছেন, সেটা লাবিব তাজওয়ার রহমানের ফেসবুক থেকে নেওয়া। ছবির সঙ্গে লাবিব ক্যাপশনে যা লিখেছেন, সেখানেই আদতে অল্পের মধ্যে তাঁর পুরো গল্পটা বলা আছে। ইংরেজিতে লেখা ক্যাপশনটির বাংলা করলে দাঁড়ায়—‘১০ বছর আগে কোড ডট অর্গ নিয়ে বিল গেটসের একটা ভিডিও থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে আমি কোডিং শুরু করেছিলাম। আর ঠিক ১০ বছর পর কোড ডট অর্গের ১০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানে আমাকে সম্মাননা জানানো হলো, আমারই কাজের জন্য, এমনকি বিল গেটসের উপস্থিতিতে! ছবিতে কোড ডট অর্গের সিইওর সঙ্গে আমি…’

এই ১০ বছরে কী কী ঘটল, যা লাবিবকে তাঁর স্বপ্নের এতটা কাছাকাছি নিয়ে গেল?

স্ট্যানফোর্ডের দিনগুলো

ঢাকার সেন্ট জোসেফ স্কুলে পড়ার সময় থেকেই মাথায় চেপেছিল কোডিংয়ের ঝোঁক। দশম শ্রেণিতে যখন পড়েন, দুজন বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টারে অনুষ্ঠিত কনরাড অ্যাওয়ার্ডে অংশ নিয়েছিলেন লাবিব। জায়গা করে নিয়েছিলেন সেরা ৬-এ। এ ছাড়া ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত ‘ফার্স্ট গ্লোবাল’ রোবোটিকস প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের দলনেতা ছিলেন তিনি। মাধ্যমিকে পড়ার সময়ই সার্ন বা ‘ইউরোপিয়ান অর্গানাইজেশন ফর নিউক্লিয়ার রিসার্চ’ নামের প্রখ্যাত বিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী হিসেবে ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ পান।

আপনার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এই পোস্ট শেয়ার করুন