Dhaka ০৬:০২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫, ২১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সীতাকুন্ডে বাড়ির উঠানে পাওয়া গেল নিষিদ্ধ সাকার মাছ

সীতাকুন্ডে বাড়ির উঠানে পাওয়া গেলো প্রায় ৭শত গ্রাম ওজনের নিষিদ্ধ সাকার মাছ যা সাকার মাউথ ক্যাট ফিশ নামেও পরিচিত । বৃষ্টির সময় মাছটি বাড়ির উঠানে আসে বলে জানান এলাকাবাসী।

সোমবার সকালে উপজেলা সৈয়দপুর ইউনিয়নের সিরাজুল ইসলামের নতুন বাড়িতে মাছটি পাওয়া যায়।

স্থানীয়দের ধারণা, দিনের বৃষ্টির পানির স্রোতে মাছটি ভেসে জলাশয়ে চলে এসেছে ।

সৈয়দপুর সাইদুল ইসলাম বলেন, মাছটি প্রথম দেখে ভয় লেগেছিল। কারণ এর আগে এ ধরনের মাছ কখনো দেখিনি এবং মাছের নামটিও জানা ছিল। না।

উল্লেখ্য, সাকার মাউথ ক্যাটফিশ মাছটিকে ১৯৮৫ সালের প্রটেকশন অ্যান্ড কনজারভেশন অব ফিশ অ্যাক্ট’র বিধি সংশোধন করে নিষিদ্ধের তালিকায় যুক্ত করা হয়।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক মো. মঞ্জুরুল কিবরিয়া বলেন, এখন বাংলাদেশের বিভিন্ন নদী ও পুকুর ভর্তি হয়ে যাচ্ছে নিষিদ্ধ সাকার মাছে। বন্যার পানিতে মাছগুলো পুরো দেশে ছড়িয়ে পড়ছে যা আমাদের জীব বৈচিত্র্যের জন্য মারাত্মক হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। এই মাছটি সাধারণত অ্যাকুরিয়ামে শোভাবর্ধক হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং এটি পানির তলদেশে বাস করে ও শেওলা জাতীয় খাবার খায় বলে জানান তিনি।

খালেদ / পোস্টকার্ড ;

আপনার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এই পোস্ট শেয়ার করুন
লেখক তথ্য সম্পর্কে

সীতাকুণ্ডে আকাশমনি কাঠ জব্দ

সীতাকুন্ডে বাড়ির উঠানে পাওয়া গেল নিষিদ্ধ সাকার মাছ

আপডেটের সময় : ০৬:০৫:৫১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ অগাস্ট ২০২৫

সীতাকুন্ডে বাড়ির উঠানে পাওয়া গেলো প্রায় ৭শত গ্রাম ওজনের নিষিদ্ধ সাকার মাছ যা সাকার মাউথ ক্যাট ফিশ নামেও পরিচিত । বৃষ্টির সময় মাছটি বাড়ির উঠানে আসে বলে জানান এলাকাবাসী।

সোমবার সকালে উপজেলা সৈয়দপুর ইউনিয়নের সিরাজুল ইসলামের নতুন বাড়িতে মাছটি পাওয়া যায়।

স্থানীয়দের ধারণা, দিনের বৃষ্টির পানির স্রোতে মাছটি ভেসে জলাশয়ে চলে এসেছে ।

সৈয়দপুর সাইদুল ইসলাম বলেন, মাছটি প্রথম দেখে ভয় লেগেছিল। কারণ এর আগে এ ধরনের মাছ কখনো দেখিনি এবং মাছের নামটিও জানা ছিল। না।

উল্লেখ্য, সাকার মাউথ ক্যাটফিশ মাছটিকে ১৯৮৫ সালের প্রটেকশন অ্যান্ড কনজারভেশন অব ফিশ অ্যাক্ট’র বিধি সংশোধন করে নিষিদ্ধের তালিকায় যুক্ত করা হয়।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক মো. মঞ্জুরুল কিবরিয়া বলেন, এখন বাংলাদেশের বিভিন্ন নদী ও পুকুর ভর্তি হয়ে যাচ্ছে নিষিদ্ধ সাকার মাছে। বন্যার পানিতে মাছগুলো পুরো দেশে ছড়িয়ে পড়ছে যা আমাদের জীব বৈচিত্র্যের জন্য মারাত্মক হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। এই মাছটি সাধারণত অ্যাকুরিয়ামে শোভাবর্ধক হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং এটি পানির তলদেশে বাস করে ও শেওলা জাতীয় খাবার খায় বলে জানান তিনি।

খালেদ / পোস্টকার্ড ;

আপনার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এই পোস্ট শেয়ার করুন