শিল্পপতি আমজাদ হোসেন চৌধুরী পুরাতন জাহাজ ভাঙা কারখানা মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ শিপ ব্রেকার্স এন্ড রিসাইক্লার্স এসোসিয়েশন (বিএসবিআরএ) এর প্রেসিডেন্ট (সভাপতি) নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি কেন্দ্রীয় বিএনপির সাবেক যুগ্ম মহাসচিব লায়ন মোঃ আসলাম চৌধুরীর ছোট ভাই ।
বিএসবিআরএ’র আসন্ন নির্বাচনে সভাপতির পদে অন্য কোন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা না দেয়ায় আমজাদ হোসেন চৌধুরী বিনা প্রতিদন্দ্বিতায় বিএসবিআরএ’র প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।
তিনি ছাড়া আরোও ১১টি পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হন, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মহসিন চৌধুরী (পিএইচপি), ভাইস প্রেসিডেন্ট নাওসির হাসান (ক্রিস্টাল সিপার্স) গাজী মোকারম আলী চৌধুরী (চিটাগাং শিপব্রেকিং) এবং নির্বাহী সদস্যরা হলেন- হোসাইনুর আরেফীন (জনতা স্টিল), এস এম নুরুন নবী (বিওবি), নুর উদ্দিন রুবেল (ফোর স্টার স্টিল এন্টারপ্রাইজ), মো. তসলিম উদ্দিন (কে.আর গ্রিন শিপ রিসাইক্লিং), ফেরদৌস ওয়াহিদ (ফেরদৌস স্টিল), মো. সেলিম উদ্দিন (খাজা আজমীর) এবং ইয়ামিন ওবাইদা আসাদী (প্রগ্রেসিভ শিপ রিসাইক্লিন)।
বিএসবিআরএ প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে আমজাদ চৌধুরী বলেন, ‘শিপ ইয়ার্ড শিল্পটি সীতাকুণ্ড তথা দেশের শত শত বেকার লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। এই শিল্প নিয়ে দেশি ও বিদেশি নানা রকম ষড়যন্ত্র থাকে। এসব ষড়যন্ত্র ডিঙ্গিয়ে সীতাকুণ্ডে শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ডের ব্যবসায়ীরা ব্যবসা পরিচালনা করে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে ১৭ টি শিপ ইয়ার্ড শিল্প মন্ত্রণালয় নির্দেশনা অনুযায়ী গ্রিন শিপইয়ার্ডে পরিণত হয়েছে। সরকারি সংস্থার, আপনারা ( সাংবাদিক ) ও ব্যবসায়ীদের সর্বাত্মক সহযোগিতা পেলে আগামী দুই বছরের মধ্যে ৬০টিরও অধিক শিপ ইয়ার্ডকে গ্রিন শিপ ইয়ার্ডে রূপান্তর করবো।
খালেদ / পোস্টকার্ড ;
পোস্টকার্ড ডেস্ক ।। 

















