Dhaka ১২:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫, ২১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সীতাকুণ্ডে হিসাবরক্ষন কর্মকর্তার ঘুষ দূর্ণীতির অভিযোগ, শুরু বিভাগীয় তদন্ত!

সীতাকুন্ডে ঘুষ দুর্ণীতির অভিযোগ উঠেছে উপজেলা হিসবারক্ষন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। বিভিন্ন সরকারী প্রতিষ্ঠানের বিল অনুমোদনকালে ঘুষ গ্রহন করায় অভিযোগ তুলেছেন অন্যান্য দপ্তরের কর্মকর্তা ও শিক্ষকরা। এতে উল্লেখ করেছে, ঘুষ না দিলে বিল অনুমোদন করে না হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা।

উপজেলার শিক্ষা,স্বাস্থ্য, মৎস, এলজিডিসহ বিভিন্ন দপ্তরের অনুষ্ঠান কর্মসূচি ও কর্মকান্ডে ব্যয় বিল অনুমোদনে নির্ধারীত উৎকোচ দিতে বাধ্য করা হয়। চাহিদা মোতাবেক উৎকোচ না দিলে ফাইল অনুমোদনে হয়রানি শুরু করে। তাই অবসর গ্রহনের এককালীন অর্থ উত্তোলনকালে জনপ্রতি ১৫ হাজারের অধিক উৎকোচ দিতে হয়েছে বলে অভিযোগ শিক্ষকদের।

শিক্ষক ও বিভিন্ন দপ্তরের লিখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিভাগীয় তদ্বন্ত আসেন বিভাগীয় হিসাবরক্ষন কর্মকর্তা। সকাল ১১টায় উপজেলা হিসাবরক্ষন কার্যালয়ে স্ব-শরীরে উপস্থিত হয়ে অভিযোগকারীদের বক্তব্য গ্রহন করেন। তবে এ ক্ষেত্রে অধিকাংশ অভিযোগকারী উপস্থিতি না থাকায় তদ্বন্ত কার্যক্রম প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ে।

বক্তব্য উপস্থাপনকারীরা বলেন,‘ অভিযোগের বিষয়ে কিছুই জানি না, হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা ডেকে এনেছে তাই এসেছি। এই অফিসের সাথে সু-সম্পর্ক থাকায় কর্মকর্তার বিপদে হাজির হই। কর্মজীবনে প্রতিষ্ঠানিক বিলের হিসেব-নিকেশ ও লেনদেন প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের মাধ্যমে হয়েছে বলে জানান তারা।

সাক্ষ্য দিয়েছেন। দুর্ণীতির ঢাকতে তদন্তের বিষয় অন্যদের অগোচরে রাখা হয়। হিসাব রক্ষন কর্মকর্তার সমযতায় আনিত অভিযোগ মিথ্যা বলেছেন উপস্থিত হওয়া শিক্ষকরা।

এ বিষয়ে বিভাগীয় হিসাবরক্ষন কর্মকর্তা মঞ্জুর আলম বলেন,‘ তদন্ত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সাক্ষ্যগ্রহন নেয়া হয়েছে। অভিযোগকারীদের মধ্যে উপস্থিত কয়েকজনের সাক্ষ্য গ্রহনে উপস্থিত হয়। অন্যরা কেন সাক্ষ্য দিতে আসেনি তা বলা যাচ্ছে না বলে জানান তিনি।

খালেদ / পোস্টকার্ড ;

আপনার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এই পোস্ট শেয়ার করুন
লেখক তথ্য সম্পর্কে

সীতাকুণ্ডে আকাশমনি কাঠ জব্দ

সীতাকুণ্ডে হিসাবরক্ষন কর্মকর্তার ঘুষ দূর্ণীতির অভিযোগ, শুরু বিভাগীয় তদন্ত!

আপডেটের সময় : ০২:০৮:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ অগাস্ট ২০২৫

সীতাকুন্ডে ঘুষ দুর্ণীতির অভিযোগ উঠেছে উপজেলা হিসবারক্ষন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। বিভিন্ন সরকারী প্রতিষ্ঠানের বিল অনুমোদনকালে ঘুষ গ্রহন করায় অভিযোগ তুলেছেন অন্যান্য দপ্তরের কর্মকর্তা ও শিক্ষকরা। এতে উল্লেখ করেছে, ঘুষ না দিলে বিল অনুমোদন করে না হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা।

উপজেলার শিক্ষা,স্বাস্থ্য, মৎস, এলজিডিসহ বিভিন্ন দপ্তরের অনুষ্ঠান কর্মসূচি ও কর্মকান্ডে ব্যয় বিল অনুমোদনে নির্ধারীত উৎকোচ দিতে বাধ্য করা হয়। চাহিদা মোতাবেক উৎকোচ না দিলে ফাইল অনুমোদনে হয়রানি শুরু করে। তাই অবসর গ্রহনের এককালীন অর্থ উত্তোলনকালে জনপ্রতি ১৫ হাজারের অধিক উৎকোচ দিতে হয়েছে বলে অভিযোগ শিক্ষকদের।

শিক্ষক ও বিভিন্ন দপ্তরের লিখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিভাগীয় তদ্বন্ত আসেন বিভাগীয় হিসাবরক্ষন কর্মকর্তা। সকাল ১১টায় উপজেলা হিসাবরক্ষন কার্যালয়ে স্ব-শরীরে উপস্থিত হয়ে অভিযোগকারীদের বক্তব্য গ্রহন করেন। তবে এ ক্ষেত্রে অধিকাংশ অভিযোগকারী উপস্থিতি না থাকায় তদ্বন্ত কার্যক্রম প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ে।

বক্তব্য উপস্থাপনকারীরা বলেন,‘ অভিযোগের বিষয়ে কিছুই জানি না, হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা ডেকে এনেছে তাই এসেছি। এই অফিসের সাথে সু-সম্পর্ক থাকায় কর্মকর্তার বিপদে হাজির হই। কর্মজীবনে প্রতিষ্ঠানিক বিলের হিসেব-নিকেশ ও লেনদেন প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের মাধ্যমে হয়েছে বলে জানান তারা।

সাক্ষ্য দিয়েছেন। দুর্ণীতির ঢাকতে তদন্তের বিষয় অন্যদের অগোচরে রাখা হয়। হিসাব রক্ষন কর্মকর্তার সমযতায় আনিত অভিযোগ মিথ্যা বলেছেন উপস্থিত হওয়া শিক্ষকরা।

এ বিষয়ে বিভাগীয় হিসাবরক্ষন কর্মকর্তা মঞ্জুর আলম বলেন,‘ তদন্ত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সাক্ষ্যগ্রহন নেয়া হয়েছে। অভিযোগকারীদের মধ্যে উপস্থিত কয়েকজনের সাক্ষ্য গ্রহনে উপস্থিত হয়। অন্যরা কেন সাক্ষ্য দিতে আসেনি তা বলা যাচ্ছে না বলে জানান তিনি।

খালেদ / পোস্টকার্ড ;

আপনার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এই পোস্ট শেয়ার করুন