Dhaka ১২:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫, ২১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সীতাকুণ্ডে অর্থনৈতিক শুমারির তথ্য সংগ্রহ শুরু , সঠিক তথ্য প্রদানে সহযোগিতা কামনা

  • রিপোর্টারের নাম
  • আপডেটের সময় : ১০:০১:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪
  • ১৩০ টাইম ভিউ

‘অর্থনৈতিক শুমারিতে তথ্য দিন, নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে অংশ নিন”-এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সারাদেশের ন্যায় চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডেও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক ‘৪র্থ অর্থনৈতিক শুমারি ২০২৪’ এর তথ্য সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এই কার্যক্রম ১০ ডিসেম্বর থেকে ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ( বিবিএস) কর্তৃক নিয়োগকৃত শুমারিকর্মীগণ পরিচয়পত্র সাথে নিয়ে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ট্যাবের মাধ্যমে উপজেলার সকল স্থায়ী / অস্থায়ী প্রতিষ্ঠান (সরকারি/বেসরকারি/স্বায়ত্তশাসিত অফিস, হাটবাজার, মার্কেট/শপিং সেন্টার, দোকানপাট, ব্যাংক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কারখানা, কোম্পানি, এনজিও, ক্লাব, হল, হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মসজিদ/মন্দির/গির্জা/প্যাগোডা ইত্যাদি), প্রাতিষ্ঠানিক কৃষি খামার এবং কৃষি বহির্ভূত অর্থনৈতিক কর্মকান্ডসম্পন্ন খানায় (পরিবার) ইউনিটের পরিচিতি, অর্থনৈতিক কার্যাবলি, জনবল, সম্পদ এবং মৌলিক সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছেন।

চট্টগ্রাম-০৪ (সীতাকুন্ড, মীরসরাই ও সন্দ্বীপ) শুমারি জেলার জেলা শুমারি সমন্বয়কারী (ডিসিসি) মীর আন্-নাজমুস সাকিব, উপজেলা শুমারি সমন্বয়কারী জোনাল অফিসারগণ শুমারি কার্যক্রম তদারকি করছেন।

নতুন, বৈষম্যহীন বাংলাদেশের প্রেক্ষিত ও পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) ইত্যাদি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে অর্থনৈতিক ইউনিটের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও বিদ্যমান সমস্যা নিরূপণ করে সমাধানের মহাপরিকল্পনা গ্রহণ এবং বিজনেস রেজিস্টার প্রণয়নে এ শুমারির গুরুত্ব অপরিসীম। শুমারিতে প্রদত্ত সকল ব্যক্তিগত তথ্য গোপন রাখা হবে।

পরিসংখ্যান আইন ২০১৩ ও শুমারি আইন ১৯৭২ অনুসারে, দেশের সকল খানা ও প্রতিষ্ঠানসহ যে কোনো স্থানে শুমারিকর্মীর প্রবেশাধিকার রয়েছে এবং খানায় বসবাসকারী ও প্রতিষ্ঠানে কর্মরত দায়িত্ববান সকল ব্যক্তি তথ্য প্রদানে বাধ্য। তথ্য সংগ্রহে অসহযোগিতা ও তথ্য প্রদানে অপারগতা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।

সীতাকুণ্ড উপজেলা পরিসংখ্যান কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এবারের শুমারিতে এ উপজেলায় মোট ০৫ টি জোনে ০১ জন উপজেলা শুমারি সমন্বয়কারী (ইউসিসি) কাম জোনাল অফিসার, ০৪ জন জোনাল অফিসার, ০৫ জন আইটি সুপারভাইজার, ৩৬ জন সুপারভাইজার এবং ১৯১ জন তথ্য সংগ্রহকারী শুমারিকর্মী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, যারা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ও উপজেলা শুমারিকর্মী নির্বাচন কমিটি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত।

সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো : রফিকুল ইসলাম এক গণবিজ্ঞপ্তি জারির মাধ্যমে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ এ তথ্য সংগ্রহ কার্যক্রমে সংশ্লিষ্ট সকলের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন এবং সঠিক পরিকল্পনা প্রণয়নে সঠিক তথ্য প্রদানের জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান।

খালেদ / পোস্টকার্ড ;

আপনার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এই পোস্ট শেয়ার করুন
ট্যাগ:
লেখক তথ্য সম্পর্কে

সীতাকুণ্ডে আকাশমনি কাঠ জব্দ

সীতাকুণ্ডে অর্থনৈতিক শুমারির তথ্য সংগ্রহ শুরু , সঠিক তথ্য প্রদানে সহযোগিতা কামনা

আপডেটের সময় : ১০:০১:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪

‘অর্থনৈতিক শুমারিতে তথ্য দিন, নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে অংশ নিন”-এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সারাদেশের ন্যায় চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডেও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক ‘৪র্থ অর্থনৈতিক শুমারি ২০২৪’ এর তথ্য সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এই কার্যক্রম ১০ ডিসেম্বর থেকে ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ( বিবিএস) কর্তৃক নিয়োগকৃত শুমারিকর্মীগণ পরিচয়পত্র সাথে নিয়ে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ট্যাবের মাধ্যমে উপজেলার সকল স্থায়ী / অস্থায়ী প্রতিষ্ঠান (সরকারি/বেসরকারি/স্বায়ত্তশাসিত অফিস, হাটবাজার, মার্কেট/শপিং সেন্টার, দোকানপাট, ব্যাংক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কারখানা, কোম্পানি, এনজিও, ক্লাব, হল, হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মসজিদ/মন্দির/গির্জা/প্যাগোডা ইত্যাদি), প্রাতিষ্ঠানিক কৃষি খামার এবং কৃষি বহির্ভূত অর্থনৈতিক কর্মকান্ডসম্পন্ন খানায় (পরিবার) ইউনিটের পরিচিতি, অর্থনৈতিক কার্যাবলি, জনবল, সম্পদ এবং মৌলিক সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছেন।

চট্টগ্রাম-০৪ (সীতাকুন্ড, মীরসরাই ও সন্দ্বীপ) শুমারি জেলার জেলা শুমারি সমন্বয়কারী (ডিসিসি) মীর আন্-নাজমুস সাকিব, উপজেলা শুমারি সমন্বয়কারী জোনাল অফিসারগণ শুমারি কার্যক্রম তদারকি করছেন।

নতুন, বৈষম্যহীন বাংলাদেশের প্রেক্ষিত ও পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) ইত্যাদি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে অর্থনৈতিক ইউনিটের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও বিদ্যমান সমস্যা নিরূপণ করে সমাধানের মহাপরিকল্পনা গ্রহণ এবং বিজনেস রেজিস্টার প্রণয়নে এ শুমারির গুরুত্ব অপরিসীম। শুমারিতে প্রদত্ত সকল ব্যক্তিগত তথ্য গোপন রাখা হবে।

পরিসংখ্যান আইন ২০১৩ ও শুমারি আইন ১৯৭২ অনুসারে, দেশের সকল খানা ও প্রতিষ্ঠানসহ যে কোনো স্থানে শুমারিকর্মীর প্রবেশাধিকার রয়েছে এবং খানায় বসবাসকারী ও প্রতিষ্ঠানে কর্মরত দায়িত্ববান সকল ব্যক্তি তথ্য প্রদানে বাধ্য। তথ্য সংগ্রহে অসহযোগিতা ও তথ্য প্রদানে অপারগতা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।

সীতাকুণ্ড উপজেলা পরিসংখ্যান কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এবারের শুমারিতে এ উপজেলায় মোট ০৫ টি জোনে ০১ জন উপজেলা শুমারি সমন্বয়কারী (ইউসিসি) কাম জোনাল অফিসার, ০৪ জন জোনাল অফিসার, ০৫ জন আইটি সুপারভাইজার, ৩৬ জন সুপারভাইজার এবং ১৯১ জন তথ্য সংগ্রহকারী শুমারিকর্মী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, যারা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ও উপজেলা শুমারিকর্মী নির্বাচন কমিটি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত।

সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো : রফিকুল ইসলাম এক গণবিজ্ঞপ্তি জারির মাধ্যমে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ এ তথ্য সংগ্রহ কার্যক্রমে সংশ্লিষ্ট সকলের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন এবং সঠিক পরিকল্পনা প্রণয়নে সঠিক তথ্য প্রদানের জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান।

খালেদ / পোস্টকার্ড ;

আপনার সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এই পোস্ট শেয়ার করুন